রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরি

গত ২৪২৬ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক বায়োরিসার্চ কনক্লেভ এবং এথনোফার্মাকোলজী  সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।  ভেন্যু ছিল  ভারতের মনিপুর রাজ্যের ইম্পাল এর সিটি কনভেনশন সেন্টার আন্তর্জাতিক এথনোফার্মাকোলজি সমিতির  এটি ছিল ২২তম আন্তর্জাতিক সম্মেলন। আর এথনোফার্মাকোলজি সমিতির  এটি ছিল ১০ম আন্তর্জাতিক সম্মেলন। এবারের প্রতিপাদ্য ছিল “Reimagine ethnopharmacology: Globalization of Traditional Medicine”. আয়োজনে যৌথভাবে ছিল ভারতের মনিপুরের ইন্সটিটিউট অব বায়োরিসার্চ এন্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট এবং সোসাইটি ফর এথনোফার্মাকোলজি, কলকাতা।

রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরি, সেখানে অংশগ্রহণ করেছে। বাংলাদেশ থেকে একমাত্র রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরি ই এই প্রোগ্রামে আমন্ত্রিত  কোম্পানি হিসাবে অংশগ্রহণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে সেখানে উপস্থিত ছিলেন সিওও শিবাশিস সরকার, হেড অব কোয়ালিটি কন্ট্রোল জনাব বিজন কুমার কুন্ডু, প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট এর সহকারী ম্যানেজার জনাব এ টি এম আজম।

ভারত ও বাংলাদেশ সহ ৪৫ টিরও বেশি দেশের নামি দামি সব কোম্পানী এবং রিসার্চাররা এই প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন। যেখানে গবেষণার মাধ্যমে ভবিষ্যতে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন কিভাবে আরোও বেশি পরিমাণে মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবনযাপনে সফলতার সাথে ব্যবহার করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। তিনদিন ব্যাপী এই সম্মেলনে অনেক গুলো প্যানেল ডিসকাশন এবং আই কানেক্ট প্রোগ্রাম ছিল। যাতে বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী, গবেষক ও ভারতের প্রশাসনিক কর্মকর্তারা তাদের বক্তব্য রাখেন।

আই কানেক্ট প্রোগ্রাম – “বায়োইকোনমি ফ্রম বায়রিসোর্সেসডেভলপমেন্ট অব এন্ট্রাপ্রেনরশিপওইখানে বক্তব্য রাখেন রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরির সিওও জনাব শিবাশিস সরকার। এছাড়া, প্যানেল ডিসকাশন– “রিইমাজিন এথনোফার্মাকোলজীতে মডারেটর হিসাবে ছিলেন রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরির সিওও জনাব শিবাশিস সরকার।

উক্ত সম্মেলনে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা ছিল। বিভিন্ন দেশের অনেক কোম্পানী স্টল নিয়ে তাদের প্রোডাক্ট/ সার্ভিস এর প্রদর্শনী করেছে। রাজধানী হোমিওর ও সুদৃশ্য একটি স্টল ছিল। দেশি বিদেশি নানা কোম্পানির কর্মকর্তা, রিসার্চার, ছাত্রছাত্রী স্টলটি ঘুরে দেখেছেন এবং প্রশংসা করেছেন। রাজধানীর প্রোডাক্ট ঘিরেও তাদের বিপুল আগ্রহ দেখা গেছে। উক্ত সম্মেলনের মাধ্যমে বিশ্ববাসীর সামনে রাজধানী হোমিও ল্যাবরেটরি তার প্রোডাক্ট, গবেষণা এবং ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে তার অবদান ও যাত্রা তুলে ধরতে পেরেছে।

 

এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনের মাধ্যমে ট্র্যাডিশনাল মেডিসিন আবার তার আগের রূপে ফিরে আসবে এবং ধীরে ধীরে সমগ্র বিশ্ববাসীর কাছে আরোও অনেক বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন অংশগ্রহণকারীরা, এবং সাথে সাথে এই সম্মেলন নিয়মিত ভাবে চালিয়ে যাওয়ার ইচ্ছাও পোষণ করেন, যাতে সবার মধ্যে যোগাযোগ এবং পারস্পরিক সহায়তার দ্বার অবারিতথাকে।

Recommended Posts

No comment yet, add your voice below!


Add a Comment Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *